বিপ্লবী (মাস্টারদা) সূর্য সেন জীবনী | Masterda Surya Sen Biography in Bengali

Masterda Surya Sen Biography in Bengali

সূর্য সেন জীবনী (Surya Sen Biography in Bengali): একজন উজ্জ্বল এবং অনুপ্রেরণামূলক সংগঠক, একজন নজিরবিহীন, মৃদুভাষী এবং স্বচ্ছভাবে আন্তরিক ব্যক্তি ছিলেন সূর্য সেন (Surya Sen)। অসীম ব্যক্তিগত সাহসের অধিকারী, তিনি তাঁর দৃষ্টিভঙ্গিতে গভীরভাবে মানবিক ছিলেন।

সূর্য সেন জীবনী - Surya Sen Biography in Bengali

সম্পূর্ণ নাম (Name in Full) সূর্য কুমার সেন। (Surya Kumar Sen)
ডাক নাম (Nick Name) কালু
জন্ম (Birthday) ২২ মার্চ ১৮৯৪ (22 March, 1894)
জন্মস্থান (Place of Birth) চট্টগ্রাম, নোয়াপাড়া।
পিতা ও মাতা (Parents) রাজমণি সেন ও শশীবালা দেবী।
মৃত্যু (Death) ১২ জানুয়ারি ১৯৩৪ (৩৯ বছর)।
মৃত্যুর কারণ (Cause of Death) মৃত্যুদণ্ড

জন্ম - Surya Sen Birthday

চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার নোয়াপাড়ায় ১৮৯৪ সালের ২২শে মার্চ এক ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন সূর্য সেন (Surya Sen)। 

পিতা ও মাতা - Surya Sen Parents

পিতা রাজমনি সেন এবং মাতা শশী বালা দেবী। রাজমনি সেন ছিলেন পেশায় শিক্ষক। সূর্য সেন ছিলেন পিতা মাতার চতুর্থ সন্তান। সূর্য সেনরা ছিলেন ছয় ভাই বোন। সূর্য, কমল, বরদাসুন্দরী, সাবিত্রী, ভানুমতী ও প্রমিলা।

শৈশব - Childhood of Surya Sen

খুব অল্প বয়সেই মারা যান পিতা। তখন তাঁর বয়স মাত্র ৫ বছর। তাই কাকা গৌরমনি সেনের কাছেই তিনি পালিত হন। পরবর্তী কালে তাঁর অভিভাবকত্বের দায়িত্ব নেন জ্যাঠাতুতো দাদা চন্দ্রনাথ সেন। 

পড়াশোনা - Education

দয়াময়ী উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু হয় প্রাথমিক শিক্ষাজীবন। এরপর নোয়াপাড়া উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। এখানে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। এরপর ভর্তি হন, ন্যাশনাল হাই স্কুলে,  কিন্তু এখানে পড়াশোনা কালে কোনও এক সাময়িক পরীক্ষায় ভুলক্রমে টেবিলে পাঠ্যবই রাখার কারণে, কলেজ থেকে বহিস্কৃত হন। এরপর ১৯১৬ তে মুর্শিদাবাদের বহরমপুর কলেজ (কৃষ্ণনাথ কলেজ) থেকে স্নাতক হন। 

দাম্পত্য জীবন - Married Life

চন্দ্রনাথ সেন ও অন্যান্য আত্মীয়দের বিশেষ অনুরোধে ১৯১৯ সালে তিনি চট্টগ্রামের কানুনগো পাড়ার নগেন্দ্রনাথ দত্তের ষোল বছরের কন্যা পুষ্প দত্তর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। বিয়ে করলেও স্ত্রীর সাথে একটি দিনও কথা বলেননি। ফুলশয্যার দিন তিনি তাঁর স্ত্রীকে বলেন, আমি স্বপ্ন দেখেছি স্ত্রীর সঙ্গে সহবাসে মৃত্যু অনিবার্য।

এরপরই তিনি বাড়ি থেকে বেড়িয়ে আসেন, আর ফেরেননি স্ত্রীর কাছে।বিয়ে করতে না চাওয়ার একটাই কারণ, তিনি মনে করতেন বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে পড়লে, তাঁর দেশের প্রতি কতর্ব্য মূলক কাজকর্মে বাঁধা পড়ে যাবে। 

মাস্টারদা সূর্য সেন - Masterda Surya Sen

কলেজে পড়ার সময় থেকেই শতীশচন্দ্র চক্রবর্তীর (যুগান্তর দলের সাথে জড়িত) বিপ্লবী অনুপ্রেরণায় অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন। পড়াশোনা শেষ করে ১৯১৮ সালে চট্টগ্রামের স্থানীয় ন্যাশনাল স্কুলে গণিতের শিক্ষকতা করেন। আর তখন থেকেই নাম হয়, 'মাস্টার দা'। এরপর তিনি চাকরি ছেড়ে দেন, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের চট্টগ্রাম শাখার সভাপতি হন। 

বিপ্লবী সত্তা - Revolutionary Being

তখন বিপ্লবীরা দুটি দলে বিভক্ত ছিল, একটি যুগান্তর এবং অন্যটি অনুশীলন। সূর্য সেন যুগান্তর দলে যোগ দেন। তিনি সবসময় চেষ্টা করতেন দুই দলকে একত্রিত করার। 1919 সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামের ছাত্ররা তাদের ক্লাস বর্জন করে মিছিলে সামিল হন।

আন্দোলনে ইন্ধন জোগাতে নগদ অর্থের জন্য আসাম বেঙ্গল রেলওয়ের কোষাগার লুট করেন। অম্বিকা চক্রবর্তী ও দলিলুর রহমান ১৭ হাজার টাকা নিয়ে  কলকাতায় যান অস্ত্র কিনতে। এর ফলে সহ-বিপ্লবী অম্বিকা চক্রবর্তী কারাগারে বন্দী হন। দুবছর পর ছাড়া পান। ইংরেজরা গ্রেফতার করে, বন্দীদের ওপর নৃশংস অত্যাচার করেন।

এর ফলে কলকাতা পুলিশ কমিশনার টেগার্টকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে বিপ্লবীরা। কিন্তু এই পরিকল্পনা কমিশনার জেনে যায়। আর তাই ১৯২৪ সালে গ্রেফতার হন গণেশ ঘোষ, নির্মল সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী, অনন্ত সিং সহ আরো কয়েকজন। এরপর ১৯২৭ এ মুক্তি পান নির্মল সেন, অম্বিকা চক্রবর্তী, অনন্ত সিং।

আর ১৯২৮ এ মুক্তি পান, সূর্য সেন ও গণেশ ঘোষ। কারণ তখন স্ত্রীর টাইফয়েড হয়েছিল, তাই তিনি ছাড়া পান। ১৯২৯ এ কংগ্রেসের সম্মেলনে সূর্য সেন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এখানেই তিনি বিপ্লবের পরবর্তীত সূচনা করেন। বিপ্লবীদের শক্তিশালী করানোর জন্য তৈরি করেন ব্যায়ামাগার।

এছাড়াও সাঁতার কাটা, নৌকা চালানো, গাছে ওঠা, লাঠি খেলা, ছুরি নিক্ষেপ, বক্সিং ইত্যাদি প্রশিক্ষণের নির্দেশ দেন। এরপর ১৮ এপ্রিল ১৯৩০ সালে একটি ভয়ংকর ঘটনা ঘটে। তা হল চট্টগ্রাম অভিযান। যা পরিচিত চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠন নামে। এই সময় চারটি দল আক্রমণের জন্য বেড়ায়।

একটি দল, রেলস্টেশনের ফিসপ্লেট খুলে নেয়। যাতে বাংলাদেশ আর চট্টগ্রামের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। আর একটি দল, চট্টগ্রামের নন্দনকাননে টেলিফোন এবং টেলিগ্রাফ অফিসে হাতুড়ি দিয়ে যন্ত্রপাতি ভেঙে পেট্রোল ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়।

অন্য দল চট্টগ্রাম রেলওয়ে অস্ত্রাগার দখল করে উন্নতমানের রিভলবার ও রাইফেল গাড়িতে নিয়ে, অস্ত্রাগার পুড়িয়ে দেয়। আর এক দল, পুলিশ রিজার্ভ ব্যারাক দখল করে, সমবেত হয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। মিলিটারি কায়দায় সূর্য সেনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।

আসলে এদের উদ্দেশ্য ছিল, ব্রিটিশদের অস্ত্রে ব্রিটিশদের নিহত করা।অস্ত্রাগার লুন্ঠনের  পর চারদিন ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত ছিল, চট্টগ্রাম। কিন্তু খাবারের সংকট দেখা দিল। তখন তারা খেত, কচি আম, তেঁতুল পাতা, কাঁচা তরমুজ এবং তরমুজের খোসা। এরপর খোঁজাখুঁজি শুরু হয়।

এই সময়, ৮০ জনেরও বেশি ব্রিটিশ ভারতীয় সৈন্য এবং ১২ জন বিপ্লবী রক্তাক্ত হন। কিন্তু সূর্য সেন সহ আরও কয়েকজন পার্শ্ববর্তী গ্রামে লুকিয়ে পড়েন। কখনো তিনি কৃষক, কখনও একজন গৃহকর্মী, আবার কখনও  ধার্মিক মুসলিম হিসাবে লুকিয়ে থাকতেন।

সূর্য সেনকে খোঁজার জন্য আনন্দবাজার পত্রিকায় একটি বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। “১৯৩০ সালের এপ্রিল মাসে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন কার্যে বিপ্লবী দলের নেতা বলিয়া কথিত সূর্য সেনকে যে ধরিয়া দিতে পারিবে, বা এমন সংবাদ দিতে পারিবে যাহাতে সে ধরা পড়ে, তাহাকে দশ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হইবে বলিয়া ঘোষণা করা হইয়াছে।

গত ১৩ই জুন তারিখে পটিয়ার বিপ্লবীদের সহিত যে সংঘর্ষের ফলে ক্যাপ্টেন ক্যামেরণ নিহত হইয়াছেন, সূর্য সেনই নাকি সেই সংঘর্ষের পরিচালক।”

(আনন্দবাজার, ৩ জুলাই ১৯৩২)

এই সময় এক বিপ্লবী বন্ধুর (গৈরলা গ্রামে ক্ষীরোদপ্রভা বিশ্বাসের বাড়িতে)  বাড়িতে লুকিয়ে ছিলেন।  আর এই কথা তাঁর এক আত্মীয় নেত্র সেন নামক ব্রিটিশদের জানিয়ে দেন। ১৯৩৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাত ২ টোর সময় সূর্য সেন (Surya Sen) কে গ্রেফতার করা হয়।

কিন্তু কল্পনা দত্ত,শান্তি চক্রবর্তী, মণি দত্ত আর সুশীল দাসগুপ্ত পালিয়ে যান। এই কাজের জন্য নেত্র সেনকে পুরস্কৃত করার কথা ছিল, কিন্তু নেত্র সেনের এই অমানবিক কাজকর্ম সূর্য সেনের সহ কর্মীরা মেনে নিতে পারেননি, আর তাই কিরণময় সেন নামে একজন বিপ্লবী তাঁর বাড়িতে এসে দা দিয়ে নেত্র সেনের শিরচ্ছেদ করেন।

স্বামী এমন হলে কি হবে, নেত্র সেনের স্ত্রী সূর্য সেনের বড় সমর্থক। আর তাই কে এই শিরচ্ছেদ করেছেন, তা কখনোই কাউকে তিনি জানাননি। লুকিয়ে থাকা অবস্থাতেই ১৯৩২ সালের জুন মাসে মাস্টারদা প্রীতিলতা ও কল্পনা দত্তকে কাজে লাগান। তাদের নির্দেশ দেন, বোমা সংগ্রহ করে চট্টগ্রাম কারাগার উড়িয়ে দেওয়ার। এই পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়।

মৃত্যু - Surya Sen Death

সূর্য সেন (Surya Sen) শুধু একা গ্রেফতারি হননি, পাশাপাশি, তাঁর সাথে অনেক সহকর্মী ধরা পড়েন। গ্রেফতার করে সূর্য সেনের ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়। ১২ জানুয়ারী ১৯৩৪ সালে তারকেশ্বর দস্তিদার নামে আরেক বিপ্লবীর সাথে তাঁর ফাঁসি হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৩৯ বছর।

তিনি মৃত্যুকালে একটি চিঠি লিখেছিলেন, ‘চার-পাঁচ দিন আগে একদিন সন্ধ্যার সময় একদৃষ্টে একমনে আকাশের দিকে চেয়েছিলাম। নির্মল জোৎস্নায় সমস্ত নীল আকাশ ভরে গিয়েছিল। অসংখ্য নক্ষত্র সুন্দর ফুলের মতো সারা আকাশে ফুটে রয়েছিল। গাছগুলি নীরবে যেন প্রকৃতির এই বিমল সৌন্দর্যের মধ্যে ডুবে গেল।

মনে পড়ে গেল তাঁর কথা, যিনি এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড সৃষ্টি করেছেন, যিনি আমাদের আনন্দের জন্য প্রকৃতির অনন্ত সৌন্দর্যের ভাণ্ডার খুলে রেখেছেন। মৃত্যু আমার দরজায় করাঘাত করছে। মন আমার অসীমের পানে ছুটে চলেছে। এই আনন্দময়, পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে আমি তোমাদের জন্য কি রেখে গেলাম? মাত্র একটি জিনিস, তা হল

আমার স্বপ্ন, স্বাধীন ভারতের স্বপ্ন।কী শুভ মুহূর্ত ছিল সেই টি যখন আমি এই স্বপ্ন দেখেছিলাম। বিগত জীবনে আগ্রহ ভরে ও অক্লান্তভাবে পাগলের মতো সেই স্বপ্নের পেছনে ছুটেছি। জানিনা কতটা সফল হতে পেরেছি। জানিনা কোথায় সেই অনুসরণ, আজ থামিয়ে দিতে হবে আমাকে।

লক্ষে পোঁছানোর আগে মৃত্যুর হিমশীতল তোমাদের স্পশ করলে তোমরা অনুগামীদের হাতে এই অন্বেষণ এর ভার তুলে দেবে যেমন আমি তোমাদের হাতে তুলে দিচ্ছি। প্রিয় বন্ধুরা এগিয়ে চল কখনো পিছিয়ে যেও না।ওই দেখা যাচ্ছে স্বাধীণতার নবারুণ। উঠে পড়ে লাগো। কখনো হতাশ হয়ো না। সাফল্য আমাদের সুনিশ্চিত।

১৯৩০ সনের ১৮ এপ্রিলের চট্টগ্রাম ইস্টার বিদ্রোহের কথা কোনদিন ভুলো না। জালালাবাদ, জুলদা, চন্দননগর, ও ধলঘাট সংগ্রামের কথা সবসময় স্পষ্ট মনে রেখো। ভারতের স্বাধীনতার বেদীমূলে যেসব দেশপ্রেমিক তাঁদের জীবন দান করেছেন, তাদের নাম রক্তাক্ষরে অন্তরের অন্তরতম প্রদেশে লিখে রেখো।

আমাদের সংগঠনে যেন বিভেদ না আসে — এই আমার একান্ত আবেদন তোমাদের কাছে। যারা কারাগারের ভেতরে ও বাইরে রয়েছো তাদের সবাইকে জানাই আমার আশীর্বাদ। বিদায় নিলাম তোমাদের কাছ থেকে।’

সূর্য সেনের জীবনী ভিত্তিক চলচ্চিত্র - Surya Sen Biopic

  • 'খেলে হাম জি জান সে'। 
  • 'চিটাগং'

সম্মাননা

সূর্য সেনের সম্মানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলের নামকরণ করা হয়। এছাড়াও কলকাতা বাঁশদ্রোণী মেট্রো স্টেশনটির নামকরণ করা হয়েছে মাস্টারদা সূর্য সেনের নামে। 

উল্লেখযোগ্য তথ্য - Unkown Facts about Surya Sen

  • সবসময় অনুসরণ করতেন স্বামীজির বাণী। 
  • সূর্য সেনের পুরো নাম সূর্যকুমার সেন
  • মৃত্যুকালে সইতে হয়েছে অনেক যন্ত্রনা, ব্রিটিশ সরকার হাতুড়ি দিয়ে সূর্য সেনের দাঁতগুলি ভাঙে, নখগুলি থেঁতো করে উপড়ে ফেলে, গোটা শরীরের সমস্ত হাড়পাঁজরা টুকরো টুকরো করে। এই অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে জ্ঞান হারান, আর তখনই তাঁকে ফাঁসি দেওয়া হয়। 
  • মৃত্যুর পর দেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়নি, ব্রিটিশ সরকারের আধিকারিকরা, বঙ্গোপসাগর ও ভারত মহাসাগরের মধ্যে কোনও জায়গায় লোহার টুকরো বেঁধে দেহ ডুবিয়ে দেয়। 

সূর্য সেন জীবনী (প্রশ্নোত্তর) Surya Sen Biography in Bengali (FAQ)

সূর্য সেন কে ছিলেন?

ভারতের একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী।

সূর্য সেনের পিতা ও মাতার নাম কী?

রাজমনি সেন ও শশী বালা দেবী।

সূর্য সেনের ফাঁসি হয় কবে?

১৯৩৪ সালের ১২ ই জানুয়ারি।

সূর্য সেন কবে অস্ত্রাগার লুন্ঠন করেন?

১৯৩০ সালের ১৮ ই এপ্রিল।

সূর্য সেনের জন্ম কবে ও কোথায় হয়?

১৮৯৪ সালের ২২শে মার্চ। চট্টগ্রাম, নোয়াপাড়া।

... ...

শেষ কথা

এতক্ষণ আমাদের সাইটে পড়ছিলেন বীর বিপ্লবী মাস্টারদা সূর্য সেন এর জীবনী (Masterda Surya Sen)। তাঁর জীবনের ইতিহাস পড়ে আপনার কেমন লাগলো কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। আপনি আমাদের সাইট BongHood.Com এর মাধ্যমে আরও অনেক মহান ব্যাক্তি ও মনিষীদের জীবনী পড়তে পারেন। আপনার মহামূল্যবান সময়ের কিছু অংশ থেকে সময় বার করে আমাদের এই প্রতিবেদন টি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। ভালো থাকবেন। 

পিডিএফ ডাউনলোড, অন্যান্য সাহায্য অথবা অনুরোধ জানানোর জন্য সরাসরি যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url